যতোদিন মানুষ অসৎ থাকে, ততোদিন তার কোনো শত্রু থাকে না; কিন্তু যেই সে সৎ হয়ে উঠে, তার শত্রুর অভাব থাকে না। বেরিয়ে যে আসে সে তো এভাবেই আসে, দুর্বিনীত ধ্রুপদী টংকার তুলে লন্ডভন্ড করে চলে আসে মৌলিক ভ্রমণে, পথে প্রচলিত রীতি-নীতি কিচ্ছু মানে না। আমি এক সেরকম উত্থানের অনুপম কাহিনী...
একজন নিরাপদ ব্লগার হিজলতলীর সুখ বলাই বাহুল্য আমি রাজনীতিবিদ নই, সুবক্তাও নই তবু আজ এই সমাবেশে বলবো কয়েক কথা সকলের অনুমতি পেলে। -- ‘বলুন, বলুন’ । রঙ্গীন বেলুন দিয়ে মন ভোলানোর কোনো ইচ্ছে আমার নেই, উপস্থিত সুধী, কেউ ভুলে মনেও করবেন না আমি পারমিট, পেঁয়াজ আর পারফিউম...
অমিতব্যয়ী Click This Link অনুকরোনে প্রস্থান এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো, পত্র দিয়ো৷ এক বিকেলে মেলায় কেনা খামখেয়ালী তাল পাখাটা খুব নিশীথে তোমার হাতে কেমন আছে, পত্র দিয়ো৷ ক্যালেন্ডারের কোন পাতাটা আমার মতো খুব...
ছুটে চলাই যথন ইচ্ছে তথন একলাই খুঁজতে চাই নিজেকে.... পাবার জন্য নয়... শুখু নিজেকে না হারানর জন্য আর না হলে যত্ন করে ভুলেই যেয়ো, আপত্তি নেই৷ গিয়ে থাকলে আমার গেছে, কার কী তাতে? আমি না হয় ভালোবেসেই ভুল করেছি ভুল করেছি, নষ্ট ফুলের পরাগ মেখে পাঁচ দুপুরের নির্জনতা খুন করেছি, কী আসে...
যাতায়াত কেউ জানে না আমার কেন এমন হলো। কেন আমার দিন কাটে না রাত কাটে না রাত কাটে তো ভোর দেখি না কেন আমার হাতের মাঝে হাত থাকে না কেউ জানেনা। নষ্ট রাখীর কষ্ট নিয়ে অতোটা পথ একলা এলাম পেছন থেকে কেউ বলেনি করুণ পথিক দুপুর রোদে গাছের নিচে একটু বসে জিরিয়ে নিও, কেই বলেনি ভালো থেকো...
যখন দেখি চাওয়া-পাওয়া শূন্যতে মিলায়... তখন আমি এই শহরে কষ্ট বেচে খাই :-( আমি কি নিজেই কোন দূর দ্বীপবাসী এক আলাদা মানুষ? নাকি বাধ্যতামূলক আজ আমার প্রস্থান, তবে কি বিজয়ী হবে সভ্যতার অশ্লীল স্লোগান? আমি তো গিয়েছি জেনে প্রণয়ের দারুণ আকালে নীল নীল বনভূমি ভেতরে জন্মালে কেউ কেউ...
স্বপ্ন দেখে যাই... তৃষ্ণা – হেলাল হাফিজ কোনো প্রাপ্তিই পূর্ণ প্রাপ্তি নয় কোনো প্রাপ্তির দেয় না পূর্ণ তৃপ্তি সব প্রাপ্তি ও তৃপ্তি লালন করে গোপনে গহীনে তৃষ্ণা তৃষ্ণা তৃষ্ণা। আমার তো ছিলো কিছু না কিছু যে প্রাপ্য আমার তো ছিলো কাম্য স্বল্প তৃপ্তি অথচ এ...
. যুগান্তর সাহিত্য সাময়ীকিতে প্রিয় কবির নতুন কয়েকটা লেখা ছাপা হয়েছে জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ সংখ্যায় । বিদেশে থাকা কোন বন্ধু যদি মিস করে যায় তাই জন্য কম্পোজ করে দিলাম। ঘুড়ি সুতো ছিঁড়ে তুমি গোটালে নাটাই আমিতো কাঙাল ঘুড়ি, বৈরী বাতাসে কী আশ্চর্য একা একা আজো উড়ি ! ...
শুচি সৈয়দ [] শুচি সৈয়দ[] কবি হেলাল হাফিজ-এর ৫৬টি কবিতার ইংরেজি অনুবাদ নিয়ে ‘কবিতা একাত্তর’ বেরিয়েছে সদ্য। কবিতাগুলোর ইংরেজি অনুবাদ করেছেন তরুণ কবি যুবক অনার্য। এ পর্যন্ত প্রকাশিত কবির বই ও কবিতা কার্ড থেকে নির্বাচিত কবিতা নিয়ে এই দ্বিভাষিক কাব্য কবিকে তার পাঠকের কাছে আবারও ঋজুতায়...
কেউ জানে না আমার কেন এমন হলো। কেন আমার দিন কাটে না রাত কাটে না রাত কাটে তো ভোর দেখি না কেন আমার হাতের মাঝে হাত থাকে না কেউ জানেনা। নষ্ট রাখীর কষ্ট নিয়ে অতোটা পথ একলা এলাম পেছন থেকে কেউ বলেনি করুণ পথিক দুপুর রোদে গাছের নিচে একটু বসে জিরিয়ে...
আমি দলে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল বেরিয়ে যে আসে সে তো এভাবেই আসে, দুর্বিনীত ধ্রুপদী টংকার তুলে লন্ডভন্ড করে চলে আসে মৌলিক ভ্রমণে, পথে প্রচলিত রীতি-নীতি কিচ্ছু মানে না। আমি এক সেরকম উত্থানের অনুপম কাহিনী শুনেছি। এমন অনমনীয় পৃথক ভ্রমণে সেই পরিব্রাজকের অনেক অবর্ণনীয়...
" আমি না হয় ভালোবেসে ভুল করেছি, ভুল করেছি... নষ্ট ফুলের পরাগ মেখে, পাঁচ দুপুরের নির্জনতা খুন করেছি....কি আসে যায়.... এখন তুমি কোথায় আছো, কেমন আছো... পত্র দিও "
আমি কিছু বলছিনা। তার মানে এইনা আমার কিছু বলার নেই। জননীর জৈবসারে বর্ধিত বৃক্ষের নিচে কাঁদতাম যখন দাঁড়িয়ে সজল শৈশবে, বড়ো সাধ হতো আমিও কবর হয়ে যাই,
হিরনবালা তোমার কাছে দারুন ঋণী সারা জীবন যেমন ঋণী আব্বা এবং মায়ের কাছে। ফুলের কাছে মৌমাছিরা বায়ুর কাছে নদীর বুকে জলের খেলা যেমন ঋণী খোদার কসম হিরনবালা তোমার কাছে আমিও ঠিক তেমন ঋণী। তোমার বুকে বুক রেখেছি বলেই আমি পবিত্র আজ তোমার জলে স্নান করেছি বলেই আমি বিশুদ্ধ...
জীবন মানে আজও বুঝি না তোমার সাথে কোন ব্যক্তিগত চেনাজানা নেই কোনদিন হয়তো হবেও না, তেমন সচেষ্ট কৌতূহলীও নই তবে ভিতরে তুমি আছো যেমন আছো কোটি মানুষের প্রাণে এই ভাষার একজন হয়ে, এই বাঙালির একজন হয়ে তোমার যাপিত জীবন সব বুঝি না বুঝি খুব নাড়া দাও তুমি বেলায় বেলায় ক্ষণে ক্ষণে ...